INDICATORS ON আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, YOU SHOULD KNOW

Indicators on আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, You Should Know

Indicators on আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, You Should Know

Blog Article

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

২৷ জমিতে বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার ব্যবহার বর্জন করতে হবে৷

বীজ সংগ্রহের পর বীজ শোধন করতে হয়। এ জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্খা না করলেও চলে। যেমন কেউ কেউ কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক ব্যবহার করে থাকেন। এ জাতীয় ছত্রাকনাশক বীজ আলু শোধনে ব্যবহার করলে ১ গ্রাম ছত্রাকনাশক ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১ কেজি কাটা বীজ আলু ৫ মিনিট ডুবিয়ে রাখলে বীজবাহিত ছত্রাকঘটিত রোগজীবাণু ধ্বংস হয়। আলুর ঢলে পড়া ও গোড়া পচা রোগ প্রতিরোধে প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে স্ট্রেপটোমাইসিন মিশ্রিত করতে হয়। বীজ আলু সংগ্রহের পর কাটার আগে আলো-বাতাস চলাচল করে এমন পরিষ্কার check here সমতল জায়গায় বস্তা খুলে আলু বের করে এক থেকে দেড় ফুট উঁচু স্তূপ বা হিপ করে ছড়িয়ে রাখতে হয়। মাঝে মধ্যে ওলটপালট করতে হয়।

আলুর ফসল উত্তোলন শুষ্ক, উজ্জ্বল ও ভালো আবহাওয়াতে করতে হবে। এক এক সারি করে কোদাল বা লাঙ্গল দিয়ে আলু উঠাতে হবে। আলু যেন আঘাতপ্রাপ্ত না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। আলু উঠানোর পর কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্ত, আংশিক পঁচা আলু পৃথক করতে হবে। ভালো আলু বস্তায় অথবা চট দ্বারা আবৃত ঝুড়িতে করে সতর্কতার সঙ্গে আলু অস্থায়ী শেডে আনতে হবে।

ব্যবস্থাপনা: কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশী না হলে কাটা আলু গাছ দেখে তার কাছাকাছি মাটি উল্টে পাল্টে পোকা খুঁজে সংগ্রহ করে মেরে ফেলা উচিত। আলু ক্ষেতে সেচ দেওয়ার সময় পানির সাথে ২০ মি.লি/শতক হারে কেরোসিন তেল মিশিয়ে দিয়ে মাটিতে লুকিয়ে থাকা কাটুই পোকা মেরে ফেলা যায়। এ ছাড়া পাখিকে উৎসাহিত করার জন্য ক্ষেতের মাঝে বাঁেশর কাঠি বা ডাল পালা পুঁতে রাখা দরকার। কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। প্রতি লিটার পানির সাথে ৫ মি.

৩৷ বীজ আলু মাটির বেশি গভীরে রোপণ পরিহার করতে হবে৷

আলু পুষ্টির দিক দিয়ে ভাত ও গমের সাথে তুল্য। এছাড়া খাদ্য হিসাবে আলু সহজেই হজম হয়। আলুতে যথেষ্ঠ পরিমানে খাদ্য শক্তি রয়েছে। তাছাড়া ভিটামিন ও খনিজ লবণও পাওয়া যায়।

জমি হতে আলু তোলার পর সঙ্গে সঙ্গে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে সেগুলো ৭/৮ দিন ছায়ায় রাখা ভালো৷ এতে সুতলী পোকার ডিম পাড়া থেকে আলু রক্ষা পায় এবং সংরক্ষণকালীন সময়ে আলু অতি শীঘ্র জলীয় অংশ হারায় না৷ অধিকন্তু আলুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আলু পচে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা যায়৷

কৃষি প্রতিবেদন ও সাফল্য গাথাঁ সফলদের সাফল্য গাথাঁ

২৷ টমেটো, তামাক এবং কতিপয় সোলানেসি গোত্রভুক্ত আগাছা এ ভাইরাসের বিকল্প পোষক৷ সুতরাং আশেপাশে এ ধরনের গাছ রাখা যাবে না৷ আক্রান্ত গাছ আলুসহ রগিং করে ফেলতে হবে৷

আলুর জমি আগাছা মুক্ত রাখতে হবে, আলু লাগানোর ৩০-৩৫ দিনের মধ্যে আগাছা পরিষ্কার করে নিয়ে দুই সারির মধ্যবর্তী স্থানের মাটি কুপিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে। সেই সার মিশ্রিত মাটি গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখবেন, কোপানোর সময় যেন আলুর শিকড় না কাটে এবং গাছের পাতা যেন মাটি চাপা না পড়ে।

বীজ বপন : বপনের জন্য আলুর টিউবার অর্থাৎ কন্দ ব্যবহার করা হয়৷ আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়৷ আশ্বিনের মাঝামাঝি হতে অগ্রাহয়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যেতে পারে৷ তবে আগাম ফসল করতে হলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে৷

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-১০-০৩ ০৫:৫৬:৫০ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

৩৷ আক্রান্ত গাছ টিউবারসহ তুলে ফেলতে হবে৷

Report this page